জেনে নিন শীতের সময় সুস্থ থাকার ১০ টি ১০০% কার্যকর উপায়, যা আপনাকে এই শীত সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে ।
লেবু, মাল্টা, পেয়ারা, কমলা এবং টমেটোর মতো খাবারে ভিটামিন সি থাকে, যা শীতকালে বেশি হওয়া ঠান্ডা–কাশি প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করে।
শীতে অলসতা বেশি আসে, কিন্তু ১৫–২০ মিনিট হাঁটা, স্ট্রেচিং বা যোগ ব্যায়াম রক্তচলাচল বাড়ায়, শরীর গরম রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
গরম পানিতে গোসল শরীর রিল্যাক্স করে। আর সপ্তাহে ২–৩ দিন স্টিম নিলে নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি, সাইনাস সমস্যা কমে এবং শ্বাসপ্রশ্বাস পরিষ্কার থাকে।
খেজুর, বাদাম, কাজু, ডিম, চিকেন স্যুপ, গাজর, মিষ্টি কুমড়া এবং শীতের শাক সবজি শরীরকে গরম রাখে, শক্তি বাড়ায় এবং ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি কমায়।
শীতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দ্রুত ছড়ায়। খাওয়ার আগে–পরে, বাইরে থেকে এসে ও নাক–মুখ ছোঁয়ার পরে হাত ধোয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
শীত বলে ঘর সবসময় বন্ধ রাখলে বাতাস দূষিত হয় এবং জীবাণু জমে। প্রতিদিন অন্তত ১৫–২০ মিনিট জানালা খুলে রাখলে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় থাকে।
শরীর পুনরুজ্জীবিত হতে ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম অত্যন্ত দরকার। পর্যাপ্ত ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ঠান্ডা–কাশি কমায় এবং মন মেজাজ ভালো রাখে।
শীতের বাতাসে ধুলো বেশি উড়ে এবং তা সরাসরি গলায় ও নাকে যায়। তাই মাফলার বা মাস্ক ব্যবহার করলে ঠান্ডা, কাশি ও অ্যালার্জির সম্ভাবনা কমে যায়।
1. পর্যাপ্ত গরম পানি পান করুন
শীতে তৃষ্ণা কম লাগলেও শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যায়। দিনে ৬–৮ গ্লাস গরম বা নরমাল পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে, ত্বক মসৃণ থাকে এবং ভাইরাস প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।
2. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান
লেবু, মাল্টা, পেয়ারা, কমলা এবং টমেটোর মতো খাবারে ভিটামিন সি থাকে, যা শীতকালে বেশি হওয়া ঠান্ডা–কাশি প্রতিরোধ করে এবং শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করে।
3. শরীর গরম রাখার জন্য সঠিক পোশাক পরুন
বিশেষ করে মাথা, গলা, পা, হাত ও বুক—এই অংশগুলো ঠান্ডা লাগলে দ্রুত সর্দি হয়। তাই বাইরে গেলে গরম টুপি, মাফলার, মোজা ও জ্যাকেট ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরি।
4. প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করুন
শীতে অলসতা বেশি আসে, কিন্তু ১৫–২০ মিনিট হাঁটা, স্ট্রেচিং বা যোগ ব্যায়াম রক্তচলাচল বাড়ায়, শরীর গরম রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
5. গরম পানিতে গোসল বা স্টিম নিন
গরম পানিতে গোসল শরীর রিল্যাক্স করে। আর সপ্তাহে ২–৩ দিন স্টিম নিলে নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি, সাইনাস সমস্যা কমে এবং শ্বাসপ্রশ্বাস পরিষ্কার থাকে।
6. পুষ্টিকর শীতের খাবার গ্রহণ করুন
খেজুর, বাদাম, কাজু, ডিম, চিকেন স্যুপ, গাজর, মিষ্টি কুমড়া এবং শীতের শাক সবজি শরীরকে গরম রাখে, শক্তি বাড়ায় এবং ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি কমায়।
7. নিয়মিত হাত পরিষ্কার রাখুন
শীতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দ্রুত ছড়ায়। খাওয়ার আগে–পরে, বাইরে থেকে এসে ও নাক–মুখ ছোঁয়ার পরে হাত ধোয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
8. ঘরের বাতাস চলাচল নিশ্চিত করুন
শীত বলে ঘর সবসময় বন্ধ রাখলে বাতাস দূষিত হয় এবং জীবাণু জমে। প্রতিদিন অন্তত ১৫–২০ মিনিট জানালা খুলে রাখলে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় থাকে।
9. রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান
শরীর পুনরুজ্জীবিত হতে ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম অত্যন্ত দরকার। পর্যাপ্ত ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ঠান্ডা–কাশি কমায় এবং মন মেজাজ ভালো রাখে।
10. বাইরে গেলে ঠান্ডা ও ধুলো থেকে সুরক্ষিত থাকুন
শীতের বাতাসে ধুলো বেশি উড়ে এবং তা সরাসরি গলায় ও নাকে যায়। তাই মাফলার বা মাস্ক ব্যবহার করলে ঠান্ডা, কাশি ও অ্যালার্জির সম্ভাবনা কমে যায়।

Comments
Post a Comment